বিএনপি অনেক আসনে একাধিক প্রার্থী রেখেছে। তবে দলের প্রয়োজনে শেষ পর্যন্ত একজন প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে। এর জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের ফরমেও প্রার্থীদের স্বাক্ষর রাখা হচ্ছে।
আসনগুলোর ব্যাপারে আগামী ৮ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগেই চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই মনোনয়নপত্র নিতে গুলশান কার্যালয়ে এসে ভিড় করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের তালিকা-
ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-১ আসনে বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা ও সায়মা হোসেন বুবলী, ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান ও তার ছেলে ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার পুত্রবধু নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ ও তার পুত্র তানভীর আহমেদ রবীন, ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী ও অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ঢাকা-৬ ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন ও আবুল বাশার, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-৯ হাবিব-উন-নবী সোহেল, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম নীরব ও আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী, ঢাকা-১৪ সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক ও এস এ সিদ্দিক সাজু, ঢাকা-১৫ মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ আহসান উল্লাহ হাসান ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা-১৭ মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী, ফরহাদ হালিম ডোনার ও কামাল জামান মোল্লা, ঢাকা-১৮ এস এম জাহাঙ্গীর, ঢাকা-১৯ দেওয়ান সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-২০ ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান।
নারায়ণগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট তৈমুর রহমান আলম খন্দকার, কাজী মনিরুজ্জামন মনির ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, নারায়ণগঞ্জ-২ মাহমুদুর রহমান সুমন, আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ আজহারুল ইসলাম মান্নান ও খন্দকার আবু জাফর, নারায়ণগঞ্জ ৪ মোহাম্মদ শাহ আলম ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ অ্যাডভোকেট আবুল কালাম ও মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ। তবে এই আসন থেকে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এসএম আকরামের নাম রয়েছে।
নরসিংদী-১ খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নরসিংদী-৩ সানাউল্লাহ মিয়া।
মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ আবদুল হাই।
গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ সালাহউদ্দিন সরকার ও মঞ্জুরুল করিম রনি, গাজীপুর-৩ আসনটি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে, গাজীপুর-৪ নিয়াজুল হান্নান শাহ্, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন ও মনির হোসেন।
ফরিদপুর-১ শাহ মো. আবু জাফর ও খন্দকার নাছিরুল ইসলাম, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু ও শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও নায়েবা ইউসুফ, ফরিদপুর- ৪ ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম ও শাহরিয়ার ইসলাম শায়লা।
রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ খৈয়ম, রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক।
গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ ২ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ -৩ এস এম জিলানি।
মাদারীপুর-১ সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার।
শরীয়তপুর-১ সরদার নাছির উদ্দিন কালু, শরীয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরন, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন অপু।
কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করিম খান চুন্নু, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম শরীফ এবং জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, কিশোরগঞ্জ-২ সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ ৩ অ্যাডভোকেট জালাল মোহাম্মদ গাউস, ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন, কিশোরগঞ্জ-৪ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান, সুরঞ্জন ঘোষ, কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও তার ছেলে ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জলকেও প্রার্থী রাখা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ-৬ বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলম।
টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন ও সরকার শহীদ, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা, টাঙ্গাইল-৩ মাঈনুল ইসলাম ও লুৎফর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৪ লুৎফর রহমান মতিন ও ইঞ্জিনিয়ার আবদুল হালিম, টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু, টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী ও নূর মোহাম্মদ খান ও টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাইদুল ইসলাম খান। টাঙ্গাইল-৮ আসন এখনো ঘোষণা করা হয়নি। এ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
ময়মনসিংহ বিভাগ
ময়মনসিংহ-১ এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ ইয়াসির খান চৌধুরী ও শাহ শহীদ সারওয়ার, ময়মনসিংহ- ৩ আহম্মেদ তায়েবুর রহমান ওরফে হিরন, ময়মনসিংহ-৪ ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, ময়মনসিংহ- ৮ আসনে শাহ নূর কবির শাহীন, ময়মনসিংহ- ৯ আসনে ইয়াসের খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ আসনে সিদ্দিকুর রহমান ও মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান।
শেরপুর-১ মো. হযরত আলী, শেরপুর-২ একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ মোস্লাফিজুর রহমান বাবুল ও মাহমুদ রুবেল।
জামালপুর-১ রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-৩ মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবির তালুকদার, জামালপুর-৫ অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেস আলী মামুন।
নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আশরাফ উদ্দিন ও এটিএম আব্দুল বারী, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হেলালি ও নেত্রকোনা-৫ রাবেয়া খাতুন ও আবু তাহের তালুকদার।
খুলনা বিভাগ
খুলনা-১ আমীর এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল ও শরীফ শাহ কামাল তাজ, খুলনা-৫ ড. মামুন রহমান ও ডা. গাজী আবদুল হক।
নড়াইল- ১ বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম এবং নড়াইল-২ ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপির) চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ধানের শীষ প্রতীক পেয়েছেন।
সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২, সাতক্ষীরা-৩ ও সাতক্ষীরা-৪ জামায়াত।
মেহেরপুর-১ আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ জাভেদ মাসুদ মিল্টন।
চুয়াডাঙ্গা-১ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু ও চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান ওরফে বাবু খান।
কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা ও রমজান আলী, কুষ্টিয়া-২ ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী ও ফরিদা ইয়াসমিন, কুষ্টিয়া-৩ অধ্যাপক সোহরাব উদ্দিন ও জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও নুরুল ইসলাম আনসার প্রমাণিক।
ঝিনাইদহ-১ কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক আ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ এবং বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, ঝিনাইদহ-২ এস এম মশিউর রহমান এবং এম এ মজিদ, ঝিনাইদহ-৩ আসনে কণ্ঠশিল্পী মনির খান ও শহিদুল ইসলাম মাস্টারের ছেলে মেহেদী হাসান রনি, ঝিনাইদহ-৪ স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ।
মাগুরা-১ মনোয়ার হোসেন খান, মাগুরা-২ নিতাই রায় চৌধুরী ও মোজাফফর হোসেন টুকু।
যশোর-১ আসনে মফিজুল হাসান ও হাসান জহির, যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ও সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যশোর-৪ টিএস আইয়ুব ও মতিয়ার রহমান ফারাজী, যশোর-৬ অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ ও আবদুস সামাদ বিশ্বাস। যশোরের দুটি আসনে বিএনপির মনোনয়নের ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
বাগেরহাট-১ আসনে শেখ মুজিবুর রহমান ও মাসুদ রানা, বাগেরহাট-২ আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালাম ও আকরাম হোসেন, বাগেরহাট-৩ আসনে ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৪ খায়রুজ্জামান শিপন ও অধ্যাপক আবদুল আলিম (জামায়াত)।
সিলেট বিভাগ
সিলেট-১ আসনে ইনাম আহমদ চৌধুরী ও খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, সিলেট-২ আসনে তাহসিনা রুশদীর লুনা, সিলেট-৩ আসনে শফি আহমদ চৌধুরী ও ব্যারিস্টার এমএ সালাম, সিলেট-৪ আসনের দিলদার হোসেন সেলিম ও অ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান জামান, সিলেট-৬ আসনে ফয়সল আহমদ চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ-১ আসনে নজির হোসেন, কামরুজ্জামান কামরুল ও আনিসুল হক, সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাছির উদ্দিন চৌধুরী ও তাহির রায়হান চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুল হক আসপিয়া ও দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন, সুনামগঞ্জ-৫ কলিম উদ্দিন আহমদ ও মিজানুর রহমান চৌধুরী।
মৌলভীবাজার-১ আসনে এবাদুর রহমান চৌধুরী ও নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু, মৌলভীবাজার-২ সুলতান মুহাম্মদ মনসুর (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট), মৌলভীবাজার-৩ আসনে এম নাসের রহমান ও রেজিনা নাসের, মৌলভীবাজার-৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও মুঈদ আশিক চিশতী।
হবিগঞ্জ-২ আসনে সাখাওয়াত হোসেন জীবন, হবিগঞ্জ-৩ আসনে জি কে গৌছ।
চট্টগাম বিভাগ
চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই)- কামাল উদ্দিন আহমেদ, নুরুল আমিন, ও মনিরুল ইসলাম ইউসুফ, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী ও মো. সালাহউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) মোস্লফা কামাল পাশা ও নুরুল মোস্তফা খোকন, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) লায়ন আসলাম চৌধুরী ও এওয়াইবি সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন ও ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গনিয়া) কুতুব উদ্দিন বাহার ও শওকত আলী নুর, চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালি-চান্দগাঁও) আসনে মোরশেদ খান ও আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি-বাকলিয়া) ডা. শাহাদাত হোসেন ও শামসুল আলম, চট্টগ্রাম-১০ (হালিশহর-পাহাড়তলী) আসনে আবদুল্লাহ আল নোমান ও মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া), চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা) আসনে সারওয়ার জামাল নিজাম ও মোস্তাফিজুর রহমান। চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী।
কুমিল্লা- ৩ আসনে শাহিদা রফিক, কুমিল্লা-৫ আসনে অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস, কুমিল্লা-৬ আসনে হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াসিন।
লক্ষীপুর-১ জোটের শরীকদের জন্য, লক্ষীপুর-২ আবুল খায়ের ভূইয়া ও হারুন অর রশীদ, লক্ষীপুর-৩ শহীদ উদ্দিন চৌধুরী ও সাহাব উদ্দিন সাবু, লক্ষীপুর-৪ আশরাফ উদ্দিন নিজান ও শফিউল বারী বাবু, এই আসনটি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরীক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব পাবেন বলে জানা গেছে।
চাঁদপুর-১ সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহসানুল হক মিলন ও মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ ড. জালালউদ্দিন ও তানভীর হুদা, চাঁদপুর-৩ ফরিদ আহমেদ মানিক ও রাশেদা বেগম হীরা, চাঁদপুর-৪ সাবেক এমপি লায়ন হারুন অর রশীদ ও এম হারুন, চাঁদপুর-৫ ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও এম এ মতিন।
ফেনী-৩ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল লতিফ জনি।
রংপুর বিভাগ
পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার নওশাদ জমির/ তৌহিদুল ইসলাম, পঞ্চগড়-২ জাহিদুর রহমান/ ফরহাদ হোসেন আজাদ/ তাসমিয়া প্রধান (জাগপা)।
ঠাকুরগাঁও-১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-২ মো. আবদুস সালাম/ জুলফিকার মুর্তজা চৌধুরী তুলা, ঠাকুরগাঁও-৩ জাহিদুর রহমান/ জিয়াউল ইসলাম জিয়া।
দিনাজপুর-১ মঞ্জুরুল ইসলাম/ মামুনুর রশীদ, দিনাজপুর-২ লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান/ সাদিক রিয়াজ, দিনাজপুর-৩ জাহাঙ্গীর আলম/ মোফাজ্জল হোসেন
দুলাল, দিনাজপুর-৪ হাফিজুর রহমান সরকার/ আক্তারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ এ জেড এম রেজওয়ানুল হক/ এস এস জাকারিয়া বাচ্চু, দিনাজাপুর-৬ মো. লুৎফর রহমান/ সাহিদুল ইসলাম শাহীন।
নীলফামারী-১ রফিকুল ইসলাম/ ন্যান্সি রহমান কবির, নীলফামারী-২ শামসুজ্জামান জামাল/ কাজী আক্তার জামান, নীলফামারী-৩ ফাহমিদা ফয়সাল কমেট চৌধুরী, নীলফামারী-৪ কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন/ আমজাদ হোসেন।
লালমনিরহাট-২ সালাউদ্দিন হেলাল, লালমনিরহাট-৩ আসাদুল হাবিব দুলু।
রংপুর-১ মোশাররফ হোসেন সুজন, রংপুর-২ ওয়াহিদুজ্জামান মামুন/ মোজাফফর আলী, রংপুর-৩ রিটা রহমান (পিপিবি)/ মোজাফফর আহমদ, রংপুর-৪ এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর-৫ সোলায়মান আলম/ ডা. মমতাজ, রংপুর-৬ সাইফুল ইসলাম।
কুড়িগ্রাম-১ মো. সাইফুর রহমান রানা/ তাঁর স্ত্রী শামীমা রহমান আপন, কুড়িগ্রাম-২ সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ/ আবু বকর সিদ্দিক, কুড়িগ্রাম-৩ তাজভীরুল ইসলাম/ আবদুল খালেক, কুড়িগ্রাম-৪ আজিজুর রহমান/ মুখলেছুর রহমান।
গাইবান্ধা-১ খন্দকার জিয়াউল ইসলাম/ মাজহারুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আহমদ খান, গাইবান্ধা-৩ অধ্যাপক ডা. মঈনুল হাসান সাদিক, গাইবান্ধা- ৪ ফারুক আলম।
রাজশাহী বিভাগ
জয়পুরহাট-১ ফয়সাল আলিম/ ফজলুর রহমান, জয়পুরহাট-২ ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা/ আবু ইউসুফ খলিলুর রহমান।
বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম/ মোহাম্মদ শোকরানা, বগুড়া-৩ আবদুল মুহিত তালুকদার/ মাসুদা মোমেন, বগুড়া-৫ গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ/ জানে আলম খোকা, বগুড়া-৬ খালেদা জিয়া, বগুড়া-৭ খালেদা জিয়া।
নাটোর-১ কামরুন নাহার শিরিন/ তাইফুল ইসলাম টিপু, নাটোর-২ সাবিনা ইয়াসমিন/ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাটোর-৩ দাউদ আর মাহমুদ/ আনোয়ার হোসেন আনু, নাটোর-৪ আবদুল আজিজ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ শাহজাহান মিয়া/ বেলাল-ই-বাকী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আনোয়ারুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আবদুল ওয়াহেদ/ হারুনুর রশীদ।
নওগাঁ-১ ডা. ছালেক চৌধুরী/ মাসুদ রানা/ মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ সামসুজ্জোহা খান/ খাজা নজীবুল্লাহ চৌধুরী, নওগাঁ-৩ পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী জনি/ রবিউল আলম বুলেট, নওগাঁ-৪ শামসুল আলম প্রামাণিক/ ডা. ইকরামুল বারি টিটো, নওগাঁ-৫ জাহিদুল ইসলাম/ নাজমুল হক সনি, নওগাঁ-৬ আলমগীর কবির/ শেখ রেজাউল ইসলাম।
রাজশাহী-১ ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ মিজানুর রহমান মিনু/ সাঈদ হাসান, রাজশাহী-৩ শফিকুল হক মিলন/ মতিউর রহমান মন্টু, রাজশাহী-৪ আবু হেনা/ আবদুল গফুর, রাজশাহী-৫ নাদিম মোস্তফা/ নজরুল মণ্ডল, রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁদ/ নুরুজ্জামান খান মানিক।
সিরাজগঞ্জ-১ কনকচাঁপা/ নাজমুল হাসান রানা, সিরাজগঞ্জ-২ রোমানা মাহমুদ/ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সিরাজগঞ্জ-৩ ভিপি আইনুল হক/ আবদুল মান্নান তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৪ (২০ দল), সিরাজগঞ্জ-৫ আমিরুল ইসলাম খান আলিম/ রকিবুল করিম খান পাপ্পু, সিরাজগঞ্জ-৬ কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিস/ ডা. এম এ মুহিত।
পাবনা-২ এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব/ হাসান জাফির তুহিন, পাবনা-৩ কেএম আনোয়ারুল ইসলাম/ ফখরুল আজম/ মো. হাসাদুল ইসলাম হীরা, পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব/ সিরাজুল ইসলাম, পাবনা-৫ অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল-১ জহিরউদ্দিন স্বপন/ আবদুস সোবহান, বরিশাল-২ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল/ শরফুদ্দিন সান্টু/ শহিদুল হক জামাল, বরিশাল-৩ অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন/ সেলিমা রহমান, বরিশাল-৪ মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ/ রাজীব আহসান, বরিশাল-৫ মজিবর রহমান সরোয়ার/ এবায়দুল হক চাঁন ও বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান/ অধ্যাপক রশীদ খান।
বরগুনা-১ মতিউর রহমান তুলুকদার/ নজরুল আসলাম মোল্লা, বরগুনা-২ অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন/নুরুল ইসলাম মনি।
পটুয়াখালী-১ এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী/ তাঁর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ শহিদুল আলম তালুকদার/ সালমা আলম, পটুয়াখালী-৩ গোলাম মাওলা রনি/ হাসান মামুন/ মো. শাহজান, পটুয়াখালী-৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন/ মনিরুজ্জামান মনি।
জোটের শরিকদের আসন
ভোলা-১ আসনে বিজেপির আন্দালিব রহমান পার্থ, নড়াইল-২ এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সাম্যবাদী দলের সাঈদ আহমেদ, চট্টগ্রাম- ৫ আসনে কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এলডিপির অলি আহমেদ, কুমিল্লা- ৭ ড. রেদোয়ান আহমেদ, লক্ষীপুর-১ আসনে সাহাদাত হোসেন সেলিম, সুনামগঞ্জ- ৩ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামীর শাহিনুর পাশা, কুমিল্লা-৬ সৈয়দ মহিউদ্দিন ইকরাম।
এছাড়া যশোর-৫ মো. ওয়াক্কাস, খুলনা-৪ রেজাউল করীম, পিরোজপুর-২ আসনে লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টি(কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, গাইবান্ধা-৩ টিআই ফজলে রাব্বী, চাঁদপুর-৩ এস এম এম আলম, কুষ্টিয়া- ২ আহসান হাবিব লিংকন, ব্রাক্ষণবাড়ীয়া- ৪ সেলিম ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়নের জন্য প্রত্যয়নের চিঠি নিয়ে গেছেন।